শাস্তি

ফুল, তুমি আমার নিজস্বনির্জন ভঙ্গিমাহাওয়ার কাছ থেকে পাওয়া নিঃশ্বাসের ভাগ।জারুলের দিনে বৃষ্টির কবিতা শোনাতে আসা

পুনর্বার

মর্মর অশ্রুত পাতাদের ভেঙেতোমার বাড়ির ঘাসে শিশুর হাতের ছোঁয়ামৃত ছিলাম –তুমি আবার জন্মালে প্রেমিক হয়েদক্ষিণে

আরেক জন্ম

একটা জীবন আমারও ছিলো, তোমাদের বুকের ভেতর কতো জন্মে গত।আমার বসন্তের শরীর, এক ঢোঁক অন্ধকারে

মনসম্ভব, তোমাকে

তোমাকে কি একটু চাইতে পারি?পাতারা ঝরে যাচ্ছে রাস্তার পাশে টি-স্টলে।

মনসম্ভব, তোমাকে

তোমাকে কি একটু চাইতে পারি?পাতারা ঝরে যাচ্ছে রাস্তার পাশে

রেইন রেইন গো এওয়ে

তোমারে ব্যথায় রেখে আমি একাই হাঁটি। শহর দাঁড়ায় থাকে

ব্যবহার

ঘুম ভেঙে তোমার বন্ধ দরোজা থেকে ফিরে আসিআমাকে ফেরানোর

চাইতে থাকার গল্প

আমি তো তোমাকে চাইতে থাকি। এদিকে সদ্য ঈষাণ দেয়া বাড়িটা দশতলা হয়ে যায়। ফ্ল্যাটের জানালাগুলোতে আলো জ্বলে। কোনো এক তলার

মানুষ

মন সরে গেলে স্মৃতি থেকে যায়। সেখানে সাঁতার কাটে চোখের জল, দীর্ঘশ্বাস। সময়ের জালে নিজেকে জড়াতে জড়াতে আরও অস্ফুট হয়ে

শরীর ভেজা দিনে

শরীর ভেজা দিনে* থামতে থামতে ভেসে গেছি, ঢেউ বলেছে এসোবৃক্ষ শাঁখায় ব্যথার বেশে মানু‌ষের মুখওপাতায় দুলছে হাওয়া,ঝরছে বুক ঢলোঢলো-হৃদয় মর্মর

সম্ভাবনার হাওয়ায়

বিশীর্ণ হয়ে আসি শব্দে যতটা পারি            যেনো ভাঙা চালার পাশে নুঁয়েছে ভোরতোমার মুখ উত্তরের হাওয়া,          আকন্ঠ রূপে ডুবে যাওয়া চোখের

অসহ

১  . এই নীরবতা জানে ,কেমন করে ভাঙছে সকালের কোলাহল |এই নীরবতা জানে ঘন পাইনের বনে মুহুর্মুহু হাওয়া |আমি তো বেরসিক |কখনো জানিনি চুরমার

ডাকনাম

তোমার ব্যথার পাশে আমি এক গভীর রমণী উড্ডীন তারাদের ছলছলশহর থেকে দূরে গোপন আরোগ্যালয়, সারি সারি শুশ্রুষাশহরের হাওয়ায় দোল খাওয়া

তোমাকে লিখতে চেয়ে -৩

ফিরতে ফিরতে ফেরা হয়নি এমন না ফেরা আমার অনেক আছে। গাছের ছায়ায়, পাতার আড়ালে, তোমার হাসির মিথ্যা সম্ভাষণে। সেইসব না

পুনর্বার

মর্মর অশ্রুত পাতাদের ভেঙেতোমার বাড়ির ঘাসে শিশুর হাতের ছোঁয়ামৃত ছিলাম –তুমি আবার জন্মালে প্রেমিক হয়েদক্ষিণে হাওয়ার উতলেআমি এখনও চড়ে বসি

(Visited 1,589 times, 1 visits today)