- Onuvob Ahmed
- March 22, 2023
- কবিতা
স্টেশন
তুই কখনো আমাকে চাসনি,না চেয়েই আমি পুরোটা তোর।অথচ সেজুতি জানেনা তার পাবার অহংকারে কেবলই ফাঁকি।স্টেশনের ক্ষীণ আলোয় চমকে উঠলাম, ভুল দেখছিনা তো!তুই এসে সহাস্যে জনতে
তুই কখনো আমাকে চাসনি,না চেয়েই আমি পুরোটা তোর।অথচ সেজুতি জানেনা তার পাবার অহংকারে কেবলই ফাঁকি।স্টেশনের ক্ষীণ আলোয় চমকে উঠলাম, ভুল দেখছিনা তো!তুই এসে সহাস্যে জনতে
হাতের শৃঙ্খল খুলে দিলে বাগান বাড়ির দরোজাকরুণ আঙুল কথা রাখতে শিখেছে খুব।করিডোর থেকে হেঁটে এলে বিকেলপৃথিবীর হেরেমে বাস করা সিসিফাসরা দাঁড়ায় বাসের অপেক্ষায়অফিসের সেমিট্রিতে হাড়গোড়
চারপাশে কাচের দেয়াল তুলে দিয়ে স্বস্তিতে থাকতে চেয়েছিনিজেকে বন্দী করতে করতে একবিন্দু হয়ে গেছিটের পাইনি..জ্বরের ঘোরে একটা হাত খুঁজতে গিয়েপাশের ঘর থেকে ভেসে এসেছে মর্গের
ট্রেনের ভেতরে এ শহরে প্রেমিক আসেহুইসেলটা চিৎকার করতে করতে চলে যেতে থাকে স্টেশনের দিকেজানালা বন্ধ করে রাখি, ;কোনও হুইসেলে আমি আর জাগাতে চাইনা ভালোবাসা ;তোমাকে। একটা
শহরে খুব বৃষ্টি নামলে আটকা পড়ে যাই তোমার ভেতরভিজে একসা বর্ষাতিতে যেতে থাকি তোমার দিকে। তুুমি নেই, তবু শতাব্দীর তোরঙ্গ পেটরায় কিছু প্রেম এখনোকিছু থেতলে গেছে
নিজের ভেতর ডুবে যেতে যেতে দেখা হয়ে যায় তার সাথেডেবে যাওয়া রথের চাকার মতো গেঁথে যাওয়াএ দেখা না হলেই বোধহয় ভালো হতো।কবেই তো থেমেছে গান,
যে ছায়া তুমি পুতে দিয়েছো অন্য কারও বুকেধরো, কোনো একদিন সে আর বাড়ি ফিরলোনা।তুমি খুঁজতে লাগলে ব্লেড, স্লীপিং পিল, উচু কোনও দালান।জেনো, এমন অনেকদিন আমারও
রাতের মসৃণ শরীরে পাথরের মতো চেপে থাকা স্তব্ধতা আমাকে টুকরো টুকরো করে উল্লাস করেদিন হলেই পুরনো অস্বস্তির ক্ষুরধার নখ আঁচড়ে আঁচড়ে ছিন্নভিন্ন করতে থাকে মনোযোগ।এসব একই
সে পুরুষতার পেশীর দৃঢ়তা, যেনো কোনও দ্বীপ জাগলো আড়মোড়া ভেঙেযেনো কোনও আলো জলাধারেপানকৌড়ি হয়ে আমি ডুব মারি সে সুন্দরে।সে চোখ তাকিয়েআমার আঙুল সুর তুলে নেয়
ঘুম ভেঙে তোমার বন্ধ দরোজা থেকে ফিরে আসিআমাকে ফেরানোর চেয়ে এতো সৎ ব্যবহারনেই বোধহয় বন্ধ দরোজারহাঁটি বনপথে, পায়ের আওয়াজে এগোয় খানিকটা বনএখানে গাঢ় অন্ধকারআমাকে গিলে